আমার প্রতিবেদনে প্রবল মায়া, বাদ দাও____
৩ দিয়ে ভাগ করার পর, সামান্য ভালফলের গাণিতিক বিকেল এবং লঘিষ্ঠ সাধারণ প্যারাকনসাস মাইন্ড |
ইলেকট্রোলাইসিস হচ্ছে সমস্ত লোমকূপ, মজ্জা, মেরুদণ্ড এবং প্রকাশিত স্বেদনজলে |
হে মহামান্য পুলক,
আমার কোন ক্রাইসিস ফুটপাত ধরে হাঁটছে না | অথচ নগ্নতা রয়েছে ছায়াতে |
রাস্তার পোস্টারগুলো বোতাম খোলা | এগিয়ে যাচ্ছে চুলের রং অসম্ভব দাপুটে ভোকাল কর্ডের দিকে |
ওই দ্যাখো টেবিলের পিছনে শুক্রাণুও ঊর্ধ্বশ্বাসে ছুটছে টুকরো এবং অনিবার্য কারণে |
π
আমার হাতে ধরা আছে 1°= ------ রেডিয়ান |
180
সেহেতু অসুখের উপাখ্যানে ভুগছে মেরুদণ্ড আর যৌবন |
এবার নীরব করে দাও হে আমার মুখ...
আমি বিশল্যনদীর জলে পিতবর্ণের আঁচলটি ধরে ডুবতে চাই____
*
সামনেই জরাজীর্ণ নদী ধোয়া জল
অভিজিৎ দাসকর্মকার
একটা অন্ধকার কেটে যাওয়ার চিৎকারে চুপিচুপি জামার কলারে কিছুটা সাদা হাসি, আর
আমার সরু সংসার
সন্ধান পায় সন্ধ্যেবেলার___
রাস্তা কিন্তু কিচ্ছু ভাবতেই পারছে না,
দ্যাখো, বাংলা ভাষায় ঢুকে যাচ্ছে ইঙ্গ-বর্ণধ্বনি।
কেনোনা গায়ে পুরাতন ঘামের গন্ধ অনর্গল ক্ষার হয়ে জমছে আয়নের চাপে___
আমাকে পড়ছে গভীররাতের হুইশেল, আর
কৈফিয়ত এসে আপগ্রেড চাইছে নিয়তির পুরাঘটিত তথ্যের___
ভিতরে প্রচুর প্রচুর স্মরনসভা,কাঁদছি অথচ সামনেই জরাজীর্ণ নদী ধোয়া জল,
পতিব্রতা প্রতিশ্রুতি আর স্বেদন সহবাস।
দৃষ্টিহীন, তবুও অসুখের মাঝে উৎপাত করে চলেছে উজ্জ্বল কণ্ঠস্বর____
*
তিলের Metabolic অবচেতনে
অভিজিৎ দাসকর্মকার
অন্ধকার হু হু গড়িয়ে যাচ্ছে গাল বেয়ে। poster, বিজ্ঞাপন আর নিজস্ব আন্দোলন ছলাত ছলাত আছড়ে পড়ছে। চিল্কাচ্ছাস সময়ের পায়ে জুন লিখছে। কলমের অক্টোবরি কালির octant-এ বৃদ্ধ বয়সটি বক্তব্য দিচ্ছিল।
ব্যাকরণের গঠন প্রণালীর নস্টালজিক অস্তিত্বে যে তিল সমগ্র লেখাছিল তার বৈশিষ্ট্যে মালভূমি নেই | শুধু চেতনানাশক শুয়ে আছি,অস্তিত্ব আমার নিচে চাপা, আর ...
রাত গুলোও, Metabolic অবচেতনে অসুস্থ, কারুশিল্পের পরাগধানীতে দীর্ঘশ্বাস নিই। আজ আমি জীবাশ্মমনু |
২টি হাত শরীরের সমান্তরালে ক্ষমার নামে যে কার্নিভাল টানছে!
আর থুতনিতে চৈত্রের কালসিটে দাগগুলো নদী-অনুরূপ জলের উপর উপর বয়ে চলেছে,
সেই মুখটির ঐতিহাসিক মানচিত্র সাক্ষাৎকারে লিপিবদ্ধ।
হে স্বপ্নস্বরূপিণী-
তোমার মোহিনীমায়ায় ভুলে গেছি নিখুঁত অন্ধকার, আর-
শব্দবিলীন হলো মৃত্যুর দিকে...
অভিজিৎ দাসকর্মকারসম্পাদক~সাপ্তাহিক ব্ল্যাকহোল ওয়েবজিন ওমল্ল সাহিত্য ই-পত্রিকাবিষ্ণুপুর। বাঁকুড়া।
সুন্দর লেখা। খুব ভালো লেগেছে।
ReplyDeleteঅনন্য
ReplyDelete